সর্বশেষ

Sunday, October 9, 2016

আপনারা দু’জন যদি এভাবে ঘুমোন! তাহলে.........

আপনারা দু’জন যদি এভাবে ঘুমোন! তাহলে.........

 একটা সম্পর্কের আরও অনেক কথা লুকিয়ে থাকে ঘুমের মধ্যে। স্পষ্ট করে বললে কোনও কাপল (যুগল) কীভাবে ঘুমোয়? কোনও কাপলের ঘুমের বডি ল্যাঙ্গোয়েজ কী? সেই উত্তরের মধ্যে লুকিয়ে থাকে সম্পর্কের অনেক না বলা কথা। এই যেমন,





১) দ্য স্পুন- যখন নিজেদের মধ্যে পারস্পারিক বোঝাপড়া, বিশ্বাস অত্যন্ত বেশি হয়। একে অপরের সান্নিধ্য খুব উপভোগ করে। ঘুমের মধ্যেও সঙ্গীকে কাছ ছাড়া করতে চায় না।
২) লুজ স্পুন- শুরুতে এরা একে অপরের সম্বন্ধে বেশ দ্বিধায় থাকে। সম্পূর্ণ ওয়াকিবহাল না হওয়া পর্যন্ত এরা পরস্পর পরস্পরের প্রতি স্বচ্ছন্দ হতে পারে না। আড়ষ্টভাব কাজ করে।
৩) প্রিজেল- সম্পর্ক যখন প্রচণ্ড আবেগঘন হয়। এদের মধ্যে সম্পর্কের বোঝাপড়া প্রচণ্ড গভীর।
৪) আনরাভেলিং- ঘুমের প্রথমভাগটা প্রিজেল মোডে শুরু হলেও, ধীরে ধীরে নিজেরা রিল্যাক্স হয়ে নিজেদের মত ঘুমোতে পছন্দ করেন। এদের সম্পর্কের ভিতটা অত্যন্ত মজবুত। সম্পর্কে এরা একদিকে যেমন একে অন্যকে আগলে রাখেন, তেমনই সম্পর্কে নিজের ‘স্পেসটাও’ ধরে রাখেন।
৫) দ্য রয়্যাল হাগ- আত্মবিশ্বাস, ভরসা, আশ্বাস, নিরাপত্তা। প্রিয়তমের বুকে মাথা রেখে ঘুম বুঝিয়ে দেয় এই সবকিছুই।
৬) ব্যাক কিসার- দুজনে দুপাশ ফিরে শুয়ে। মুখ বিপরীত দিকে। কিন্তু হাল্কা ছুঁয়ে থাকা বুঝিয়ে দেয়, এঁরা নিজেদের মত স্বাধীন থেকে সম্পর্কে আগ্রহী।
৭) চেজার- যখন একজন চায় স্পেস, অন্যজন চায় সান্নিধ্য।
আরএম-১৩/১৮-০৮ (লাইফস্টাইল ডেস্ক)
মা.................

মা.................





যে মেয়েটি তেলাপোকা দেখে ভয় পায়, সে মেয়েটি সন্তানের জন্য হাঁসিমুখে অপারেশন থিয়েটারে যায়।
যে মেয়েটি সামান্য একটা ইনজেকশন সুঁইকে ভয় পায়, সন্তানের মুখ দেখার আশায় সেই মেয়েটিই নিজেকে সার্জারি ব্লেডের নীচে সঁপে দেয়।
যে মেয়েটি নিজের কাপড় ধুতে নাক সিঁটকাতো সেই মেয়েটিই নিজ সন্তানের পায়খানা পরিস্কার করে।
যেই মেয়েটি গায়ে পস্রাব করে দিবে এই ভয়ে ছোট বাচ্চা কোলে নিতনা, সেই মেয়েটিই এখন সারাদিন নিজের সন্তানকে কোলে আগলে রাখে।
যে মেয়েটি ঘর গোছানোর জন্য মুখ ভেংচাতো, সেই মেয়েটিই সন্তানের লাথিগুতোর কষ্ট সহ্য করে দীর্ঘ ১০ মাস সন্তানকে পেটের মধ্যে ধারণ রাখে।
যে মেয়েটি ফজরের নামাজ পড়েই আবার ঘুমিয়ে পড়তো সেই মেয়েটিই খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠে সন্তানের স্কুলের টিফিন তৈরি করে।
যে মেয়েটি অলসতার কারনে না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়তো সেই মেয়েটিই সারারাত জেগে জেগে সন্তান কে খাওয়াতে সাহায্য করে।

সকল মা বলেন সন্তানের মায়া অনেক বড় মায়া, পিতামাতা তার সন্তানের জন্য শত কষ্টের বিনিময়ে ও পৃথিবীর সব সুখ ছাড়তে পারে, নিজ সন্তান হলেই এ উপলব্ধি করা যায়। আমরা বুঝে, না বুঝে বাবা মায়ের মনে অনেক কষ্ট দেই, অবহেলা করি কিন্তু কখনোই সেভাবে উপলব্ধি করতে পারিনা।
আল্লাহ আমাদের পিতা মাতার সেবা করার তাওফিক দান করুন। আমিন.........
কোল্ড ড্রিংক খাওয়া আর বিষ খাওয়া একই কথা

কোল্ড ড্রিংক খাওয়া আর বিষ খাওয়া একই কথা




ভারতে একটি সরকারি সমীক্ষা রিপোর্টে এলো এই মারাত্মক তথ্য। জানা গেল, ৫টি নামজাদা ঠাণ্ডা পানীয়ের বোতলে রয়েছে বিষাক্ত ৫টি ধাতু। এই ৫টি ধাতু হল— অ্যান্টিমোনি, শিসা, ক্রোমিয়াম, ক্যাডমিয়াম, এবং কম্পাউন্ড ডিইএইচপি অথবা ডাই (টু-ইথাইলহেক্সলি) প্যাথলেট। যে ৫টি ব্র্যান্ডের কোল্ড ড্রিংকে পাওয়া গেছে এই সমস্ত বিষাক্ত ধাতু সেগুলি নামজাদা মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি পেপসিকো এবং কোকা কোলার তৈরি করা।

রিপোর্টে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, পেপসি, কোকা কোলা, মাউন্টেন ডিউ, স্প্রাইট, এবং সেভেন আপ— এই ৫টি কোল্ড ড্রিংকে রয়েছে বিষাক্ত ধাতব উপাদান। সমীক্ষাটি পরিচালনা করেছে ভারত সরকারের গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সংস্থা ড্রাগস টেকনিকাল অ্যাডভাইসরি বোর্ড (ডিটিএবি)। ৫টি কোল্ড ড্রিংক-এর মধ্যে স্প্রাইট কোকা কোলার মালিকানাধীন। আর বাকি চারটির প্রস্তুতকর্তা পেপসিকো।
ডিটিএবি-র নির্দেশে এই সমীক্ষা পরিচালনা করেছিল কলকাতা নির্ভর সংস্থা অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ হাইজিন অ্যান্ড পাবলিক হেলথ, যা আদপে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি সংস্থা। সংস্থাটি গত ফেব্রুয়ারি-মার্চ মাসে ভারতের বাজার থেকে বিভিন্ন কোল্ড ড্রিংকের ৪টি করে ৬০০ মিলির বোতল নমুনা হিসেবে সংগ্রহ করে পরীক্ষা করে। পরীক্ষার ফলে দেখা যায়, ৫টি ঠাণ্ডা পানীয়ের বোতলে রয়েছে বিষাক্ত ধাতব উপাদান।
রিপোর্টে আরও জানানো হয়েছে, ফ্রিজ থেকে বার করে এইসব কোল্ড ড্রিংকের বোতল ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রেখে দিলে ধাতব উপাদানের বিষময়তা আরও বৃদ্ধি পায়।
ওয়ার্ল্ড হেল্থ অর্গানাইজেশনের মতে, শিসা আর ক্যাডমিয়াম হল মানবদেহের পক্ষে সবচেয়ে ক্ষতিকর ১০টি ধাতব উপাদানের মধ্যে অন্যতম। এই দু’টি উপাদান যখন পানীয়ের মাধ্যমে শরীরে প্রবেশ করে, তখন মস্তিস্ক এবং স্নায়ুতন্ত্রে অত্যন্ত ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। শিশুদের ক্ষেত্রে এই ক্ষতিকরটাআরও বেশি। এই ধরনের উপাদান শরীরে বেশি পরিমাণে প্রবেশ করলে কোমায় পর্যন্ত আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। কাজেই স্বাস্থ্য দফতরের উদ্যোগে যতদিন না কোল্ড ড্রিংকসে বিষাক্ত উপাদানের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত এই ধরনের ঠাণ্ডা পানীয় এড়িয়ে চলাই স্বাস্থ্যকর বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

Sunday, October 2, 2016

বিস্ময়কর ওষুধ রসুন

বিস্ময়কর ওষুধ রসুন

 রান্নার উপকরণের পাশাপাশি স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও রসুনের জুড়ি নেই।বৈজ্ঞানিক নাম অ্যালিয়াম স্যাটিভাম।রসুন খুবই পুষ্টিকর৷ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও ১৭ টি এমাইনো এসিড ময়শ্চার, প্রোটিন, ফ্যাট, মিনারেল, ফাইবার ও কার্বোহাইড্রে
উপাদানঃ
ভিটামিন ও মিনারেলের মধ্যে আছে ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন, থিয়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নিয়াসিন, এবং আয়োডিন, সালফার এবং ফ্লোরিনও আছে অল্প পরিমাণে। রসুন স্বাস্থ্যের জন্য কত উপকারী তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আর এই কারণে বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি রসুনকে ‘বিস্ময়কর ওষুধ’ নামে অভিহিত করেছেন। কিন্তু কেন? আসুন জেনে নেয়া যাক সেই ব্যাপারটিই।
প্রতিরোধকঃ
রসুনে রয়েছে একশরও বেশি রাসায়নিক উপাদান। এতে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল, এন্টি-ভাইরাল, এন্টি ফাংগাল এবং এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান। আর সেই কারণেই রসুন জীবাণুর সংক্রমণের বিরুদ্ধে দেহে যুদ্ধ করার শক্তি জোগায়। এছাড়াও রসুন খেলে ক্ষুধামন্দা দূর হয়। অ্যাজমা, কানে কম শোনা, ব্রংকাইটিস কনজেশনে রসুন উপকারি। ঠান্ডা, সর্দি, কফ, সারাতে সাহায্য করে। ফুসফুস, ব্রংকিয়াল টিউব, সাইনাসের গহবরে মিউকাস জমতে দেয় না। টিবি, নিউমোনিয়া, হুপিং কাশির মতো রোগে রসুন বেশ উপকারি।
এটা খুব ভালো এন্টিসেপটিক। ঘা, আলসার সারাতে সাহায্য করে। হজমের গোলমাল যেমন আমাশয়, কৃমির মতো সমস্যায় রসুন উপকারে আসে। রসুন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। হার্টঅ্যাটাক প্রতিরোধ করে। হৃদরোগ কমায়, রক্ত সঞ্চালন ভালো রাখে। শরীরে টক্সিনের পরিমাণ কমাতে সাহায্য করে, কোলেস্টরেলের পরিমাণ কমাতেও সাহায্য করে এই রসুন।
ওষুধ রসুন প্রতিরোধেও সাহায্য করে। নিয়মিত রসুন সেবন রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া ঠিক রাখে। আবার ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে রক্তে ইনসুলিনের পরিমাণও ঠিক রাখে। রক্তে সুগারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম এই রসুন। এমনকি এটি দাঁতের ব্যথাও নিরাময় করে থাকে।
গবেষকরা আরো দাবি করেন, যারা প্রতিদিন রসুন খেয়ে আসছেন তাদের হৃৎপিন্ড হার্ট অ্যাটাকের পর কম ক্ষতির সম্মুখীন হয় এবং হৃৎপিন্ডের অপারেশনের পর তারা দ্রুত সেরে ওঠেন। মানুষ বাদে অন্যান্য প্রাণীর ক্ষেত্রের রসুন খেলে রক্তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বাড়তে দেখা যাচ্ছে। তবে বড়ি হিসেবে রসুন খেলে তা খুব ফলদায়ক হয় না।
রান্নার উপকরন হিসেবে রসুনের ব্যবহার আবহমান কাল থেকেই। শুধু রান্নায় স্বাদের তারতম্য আনার জন্য নয়, রসুনের পুষ্টিগুণও রসুনকে পৌঁছে দিয়েছে উপাদেয় মসলার তালিকায়। তাই রান্নার অনুষঙ্গের পাশাপাশি রসুন স্বাস্থ্য ভাল রাখার মন্ত্র হিসেবেও কাজ করছে। আর এই জন্যই তো বিজ্ঞানীদের কাছে এখন এই পরিচয় “বিস্ময়কর ওষুধ” নামে।


Saturday, October 1, 2016

সেক্স রোবট অবশেষে একটি বাস্তবতা, এবং একটি ছোট  ভয় আছে.

সেক্স রোবট অবশেষে একটি বাস্তবতা, এবং একটি ছোট ভয় আছে.

সেক্স রোবট আসছে. এটি সম্পর্কে কোন প্রশ্ন নেই. আমরা সম্পর্কে সেক্স পুতুল বা বাস্তবসম্মত যোনি বা ডিলডো উড়িয়ে কথা বলছি না বা আমরা ধাতু এবং উদ্ভাসিত প্লাস্টিক কিন্তু মানুষের অনুকরণে সেক্স রোবট সঙ্গে রোবট সম্পর্কে কথা বলা হয়. একটি কাজ সেক্স রোবট বিপুল প্রযুক্তিগত যুগা

ন্তকারী হবে, বিশেষ করে যদি এটা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আছে, কিন্তু না নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া, যা আমরা ইতিমধ্যে প্রচুর দেখছি ছাড়া.


এক হাত, সেক্স রোবট যৌন স্বাধীনতার ধারণা প্রচার. কেউ উপর নামবো অথবা এটা তাদের সেক্স রোবট সঙ্গে পেতে, না তারা করতে সক্ষম হওয়া উচিত করতে চায়? কিন্তু অন্যদিকে, সেক্স রোবট নারীদের অধ: পতিত হবে? আমরা এই জন্য বলছি কারণ শারীরিকভাবে, রোবট সম্ভবত চকচকে লম্বা চুল এবং একটি বালিঘড়ি চিত্র হবে - সম্ভবত একটি 25 ইঞ্চি কোমর, সি কাপ, যদি ছোট হয় না, এবং না হলে বৃহত্তর - এবং সম্পূর্ণরূপে অধীন হতে. আর যদি পুরুষদের, একটি 'নারী' যে তাদের চাহিদা গড় নারীর চেয়ে বেশি দক্ষতার পূর্ণ এক্সেস আছে অভিমানী যে ভবিষ্যত প্রজন্মের যতটা আমরা কি হিসাবে দক্ষতা মূল্যবান বলে যাচ্ছি, এই বাস্তব জীবনের সম্পর্ক হুমকির মুখে না?

এই সব প্রশ্নের সংক্ষিপ্ত উত্তর হল সেক্স রোবট অনেক বেশি যে এর চেয়ে জটিল হয়. এখানে এক উপায় এটি তাকান না. প্রায় সব প্রশ্ন উপরে একটি অন্তর্নিহিত আছে. আমরা এমন এক যুগে যে যৌন তারল্য ক্রমবর্ধমান খোলা তাই আমরা অনুমান করতে পারে না, প্রথম সব, যে লোক যারা শুধুমাত্র বেশী সেক্স রোবট আগ্রহী হবে হয় বসবাস করছেন. আমরা অনুমান করতে পারে না যে ওগুলো কে মহিলা সাকার সেক্স রোবট আগ্রহী হবে. গত এক জিনিস. এই প্রশ্ন আরো প্রণয় এবং অন্তরঙ্গতা, আপনি কি জানেন, উষ্ণ মাথায় ধরনের কোনো বিশ্বাস উদাসীন হবে বলে মনে হচ্ছে.

আমি অনুমান আমরা শুধু কি হয় তা দেখার আছে. এই সময়ের মধ্যে, চেক আউট কি আমরা নরক ক্রিয়েশনস, এলএলসি, সহ কি কিছু বিশেষজ্ঞরা এবং নেটনাগরিকরা তাদের মনে এ সেক্স রোবট এতদূর, প্রধানত ঐ ম্যাট মুলেন দ্বারা তৈরি করা হচ্ছে সম্পর্কে জানলে.

বাস্তব পুতুল খেলনা


আগে আমরা সেক্স রোবট ঢোকা, রিয়ালে পুতুল, কটাক্ষপাত করা যাক 'একটি সম্পূর্ণ সঠিক, সম্পূর্ণরূপে আর্টিকুলেটেড কঙ্কাল সঙ্গে প্রথম সিলিকন সেক্স পুতুল.' Real  Doll ম্যাট Mullen দ্বারা তৈরি করা হয়েছে এবং শুধু সান দিয়েগো বাইরে নরক ক্রিয়েশনস, এলএলসি দ্বারা উত্পাদিত হয়. আর হ্যা, আপনি আসলে সেক্স তাদের সঙ্গে থাকতে পারে.

সরকারী Real Doll ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, এখানে এক সাথে যৌন মত মতানুযায়ী কি:

'যখন অনুপ্রবিষ্ট, একটি ভ্যাকুয়াম পুতুলের এন্ট্রি যা একটি শক্তিশালী স্তন্যপান প্রভাব উপলব্ধ ভিতরে গঠিত হয়. এই প্রভাবটি Real Doll এর মৌখিক এন্ট্রি শক্তিশালী হয়. Real Doll ব্যবহারকারীদের কিছু এই বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে তীব্র orgasms রিপোর্ট করেছেন. আপনি বিশেষভাবে আপনার পুতুল সঙ্গে ওরাল সেক্স আগ্রহী, আমরা এই ধরনের মুখভঙ্গি 12 (ব্রিটনি) এবং 16 (Gabrielle) হিসাবে বড় মুখ দিয়ে মুখ সুপারিশ. '

তারা বর্তমানে অধিক 5,000 $ প্রতিটির খরচ. এছাড়া পুরুষ ও কোরিয়ার পুতুল পাওয়া যায়.

ভেতরে উঁকি নরক ক্রিয়েশনস 'কারখানার নিন


এখানে সান মারকোস, ক্যালিফোর্নিয়ায় তার কারখানায় ম্যাট Mullen এর. পুতুল এর সবচেয়ে ঘরোয়া ক্রয়, এবং এই ধরনের ফটোগ্রাফি এবং ফরেনসিক যেমন সেক্স পরলোক কারণে, জন্য হয়. পুতুল এছাড়াও একটি যোগ খরচ জন্য স্বনির্ধারিত, এবং কোন, আপনি বিনা অনুমতিতে একটি বিদ্যমান মানুষের পর আপনার বট প্রতিলিপি নির্মাণ না করা.

Mullen একটি প্রকল্প তিনি আহ্বান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সঙ্গে অভিজ্ঞতা উন্নত করার পরিকল্পনা করা হয় '

রোবোটিক্স এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা


McMullen বিবৃত যে কোম্পানির একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারকারী স্বনির্ধারিত হয় যে তৈরি করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন. ক্লায়েন্ট ব্যক্তিত্বের বৈশিষ্ট যে তাদের হৃদয় স্পর্শ খুঁজে পেতে সক্ষম হবে এবং বট তাদের কাছ থেকে শিখতে, অবশেষে উন্নয়নশীল কি আমাদের অনেক একটি সম্পর্ক যেমন বর্ণনা করবেন সক্ষম হবে.

বট ইন্টার্যাকশন বনাম মানুষের মিথস্ক্রিয়া


ফিউশন সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে, কারা সান্তা মারিয়া Mullen জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি প্রায় কিনা বা না পুতুল নির্দিষ্ট মানুষের জন্য মানুষের মিথস্ক্রিয়া প্রতিস্থাপন করবে কোন উদ্বেগ ছিল.

'আমি মনে করি না একটি পুতুল এআই সঙ্গে বা ছাড়া মানুষের মিথস্ক্রিয়া প্রতিস্থাপন করতে পারেন না,' তিনি বললেন. 'কিন্তু আমি সেখানে সম্ভবত মানুষের ক্ষেত্রে যারা পারেন পছন্দ দ্বারা বা পরিস্থিতির দ্বারা যে ক্ষেত্রে একটি বাস্তব সম্পর্ক থাকতে পারে না, এবং তাই হয়তো পুতুল যে প্রতিস্থাপন হতে যাচ্ছে মনে করি, কিন্তু আমি সেখানে অগত্যা এর কিছু ভুল মনে করি না যে সঙ্গে. '

Mullen আর একটু অবাস্তব মানের সঙ্গে পুতুল হস্তশিল্প কারণ যে ভুতুড়ে উপত্যকার একটি মামলা প্রতিরোধ সাহায্য করবে, যখন একজন ব্যক্তির অস্বস্তি বা এই ধরনের একটি রোবট হিসেবে একটি কম্পিউটার উত্পন্ন পণ্য, দিকে মনোভাবের সম্পূর্ণ পরিবর্তন সঙ্গে সাড়া, যে খুব ঘনিষ্ঠভাবে একটি মানুষের বর্ণনার অনুরূপ বিশ্বাস করে.

হিউম্যান 2050 সেক্স রোবট থেকে

 ডঃ ইয়ান পিয়ারসন এর মতে, মানুষ সেক্স রোবট সম্পর্কে অদ্ভুত বোধ কারণ তারা মূলধারার না হয়. তিনি অনুমান এই হিসাবে তারা হয়ে আরো ব্যাপকভাবে পাওয়া না পরিবর্তন করতে হবে. আরো নির্দিষ্টভাবে, তিনি foresees যে ধনী পরিবারের একটি সংখ্যা তাদের 2025 দ্বারা থাকবে এবং যে রোবট সেক্স আসলে 2050 মানুষের সেক্স আতঙ্কগ্রস্ত পারেন.

কেন সকালে ঘুম ভাঙার পর ছেলেদের লিঙ্গ দাঁড়িয়ে থাকে ?

কেন সকালে ঘুম ভাঙার পর ছেলেদের লিঙ্গ দাঁড়িয়ে থাকে ?

 পুরুষেরা ভোরে যৌনতায় আগ্রহী হলেও নারী এ সময় যৌনতায় সেভাবে আগ্রহী থাকে না। এর মূল কারণ টেস্টোস্টেরন হরমোন বলে মনে করছেন তারা। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।

সকালে ঘুম ভাঙার পর ছেলেদের লিঙ্গ দাঁড়িয়ে থাকে কারণ
রাতে যখন নারী ভালোবাসার পরিপূর্ণ স্বাদ নিতে চান তখন পুরুষ ঘুমে ঢুলতে থাকে। গবেষকরা জানিয়েছেন, এর কারণ হলো নারী ও পুরুষের হরমোনের পার্থক্য। আর এ পার্থক্যের কারণেই উভয়ের দেহঘড়ি একত্রে চলে না। গবেষকরা এক্ষেত্রে কয়েকটি সময়ের বর্ণনা করেছেন, যে সময়ে নারী-পুরুষের হরমোনের পার্থক্য লক্ষ্যণীয়।
ভোর ৫টায় পুরুষের টেস্টোস্টেরন (Testosterone) হরমোন সর্বাধিক থাকে। দিনের অন্য সময়ের তুলনায় এ মাত্রা ২৫ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি। এ সময় নারীও টেস্টোস্টেরন হরমোন উৎপাদন করে। তবে তা অতি সামান্য মাত্রায়।
সকাল ৬টায় পুরুষের টেস্টোস্টেরন Testosterone হরমোনের মাত্রা কমে না। ঘুম যত লম্বা হয় হরমোনটির প্রভাবও তত বেশি হয়। আমেরিকান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন (American Medical Association) জানিয়েছে, পাঁচ ঘণ্টার বেশি ঘুম পুরুষের হরমোনটির মাত্রা ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়।
সকাল সাতটায় যদি কোনো পুরুষ ঘুম থেকে উঠে তখন তার দেহে যতখানি টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা থাকে সর্বাধিক। কিন্তু একজন নারীর সে সময় সবচেয়ে কম থাকে। অন্যদিকে দিন শেষে পুরুষের এ হরমোনটির মাত্রা সবচেয়ে কমে যায় আর নারীর সবচেয়ে বেশি থাকে। আর এ কারণেই সকালে ঘুম ভাঙার পর ছেলেদের লিঙ্গ দাঁড়িয়ে থাকে
চিনে নিন ভুয়া পুলিশ

চিনে নিন ভুয়া পুলিশ

ভুয়া পুলিশের হাতে প্রতিনিয়ত হয়রানির শিকার হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। এর ফলে পুলিশের সম্মান ক্ষুণ্ন হচ্ছে। তাদের পরিচয় বুঝতে না পেরে সর্বস্বান্ত হয়ে ঢালাও ভাবে পুলিশ বাহিনীর প্রতি অশ্রদ্ধা বাড়ছে ভুক্তভোগীদের। তাই এই চক্রের অপতৎপরতা ঠেকাতে কঠোর ভূমিকায় নেমেছে পুলিশ। একই সঙ্গে জনগণকে এদের ব্যাপারে সচেতন হওয়ারও অনুরোধ জানানো হয়েছে পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলের পক্ষ থেকে। কিন্তু, কীভাবে চেনা যাবে এসব ভুয়া পুলিশকে? এ বিষয়ে কয়েকটি বৈশিষ্ট্যের কথা জানিয়েছেন পুলিশের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ।

 এগুলো হলো :
১. ব্যবহৃত ওয়াকিটকি চালু আছে কিনা লক্ষ করুন। ভুয়া পুলিশ সদস্যদের ওয়াকিটকি কখনও চালু থাকে না এবং কোনো শব্দও পাওয়া যায় না। কারণ সেটি খেলনা ওয়াকিটকি।
২. সাদা পোশাকে পুলিশ কোনো অভিযান পরিচালনা করলে অবশ্যই গায়ে জ্যাকেট পরিধান করে ও গলায় পরিচয়পত্র ঝোলানো থাকে। কিন্তু ভুয়া পুলিশ সদস্যরা বেশির ভাগ সময় কোনো ধরনের জ্যাকেট বা পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখে না।
৩. ভুয়া পুলিশ চক্র সব সময় খেলনা পিস্তল ব্যবহার করে, তারা কখনোই লং আর্মস: যেমন শর্টগান বা এসএমজি সঙ্গে রাখে না।
৪. গতিবিধি ও আচরণ পর্যবেক্ষণ করুন। ভুয়া পুলিশ সদস্যরা বাসায় ঢুকেই টাকা, অলংকার ও মূল্যবান মালামাল নেওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে। তাদের আচরণে উগ্রতা ও রুক্ষভাব পরিলক্ষিত হয়।
৫. এই চক্রের সদস্যদের পারস্পরিক কথোপকথন পর্যবেক্ষণ করার চেষ্টা করুন। এরা অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে এবং চোর ডাকাতের মতো আচরণ করতে থাকে।
ভুয়া পুলিশ দেখলে করণীয়
ভুয়া পুলিশের ঝামেলায় পড়লে বা মুখোমুখি হলে কৌশলে নিকটস্থ থানা বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের অবহিত করুন। যদি শতভাগ নিশ্চিত হওয়া যায় যে এরা ভুয়া পুলিশ সদস্য এবং ব্যবহৃত অস্ত্রটিও খেলনা তাহলে সঙ্গে সঙ্গে সাহসিকতার সঙ্গে তাদেরকে প্রতিহত করুন ও পুলিশকে খবর দিন এবং আপনার এলাকার সংশ্লিষ্ট বিট অফিসারকে অবহিত করুন।
অবাক খবর!!! মেয়েকে ধর্ষণ করলে বাবা-মা খুশি হয়ে পারিশ্রমিক দেন ধর্ষককে

অবাক খবর!!! মেয়েকে ধর্ষণ করলে বাবা-মা খুশি হয়ে পারিশ্রমিক দেন ধর্ষককে

 মেয়েদের বাবা-মায়েরা তাদের রাস্তায় বের হতে দিতে ভয় পান৷ এর মাঝেও এমনও এক জায়গা রয়েছে এই ভূবনে যেখানকার বাব-মায়েরা ও পরিবার মেয়েদের স্বেচ্ছায় ধর্ষিতা হতে পাঠায়৷ খবর-কলকাতা

এই অবাক করা বিরল ঘটনাটি দিনের পর দিন ঘটে চলেছে মালাউই-এর দক্ষিণাঞ্চলের এক গ্রামে৷ ওই স্থানে এই জঘন্য ঘটনাটিকে ‘রীতি’ র নাম করে চালানো হচ্ছে৷ মেয়েদের প্রথম পিরিয়ডের পর তাদের একটি নির্দিষ্ট পুরুষের কাছে পাঠানো হয়৷ ওই ব্যক্তিটি ‘হায়না’ নামে পরিচিত৷
সংবাদ সংস্থা বিবিসি সূত্রে জানা গিয়েছে ওই গ্রামে হায়নার আগেও একজন এই একই কাজ করত৷ দক্ষিণাঞ্চলের মালাউই গ্রামে হায়না নামক ব্যক্তিটিকে ‘যৌন শোধক’ হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছে এরিক অ্যানিভা নামের এই ব্যক্তিকে৷
এই কাজ করার জন্য তাকে পারিশ্রমিক দেওয়া হয়৷
মেয়েদের প্রথম পিরিয়ডের পর হায়নার কাছে পাঠানো হয়৷ এটা প্রমাণ করার জন্য যে সে নারীত্বতে প্রবেশ করেছে৷ ওখানকার সম্প্রদায় এই ব্যাপারটিকে ধর্ষণ বলতে নারাজ তাদের কাছে এটা তাদের ‘রীতি’৷
এই প্রসঙ্গে ওখানকার একটি মেয়ে জানিয়েছে আমার কিছুই করার নেই, আমার বাবা-মায়ের ইচ্ছেতেই আমি গিয়েছিলাম৷ নাহলে আমার বাবা-মা অসুস্থ হয়ে পরবে এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারত ওদের৷ তাই আমি ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম হায়নার কাছে৷
এমনকি এখানকার রীতি অনুযায়ী সেক্স করার সময় কোনো কন্ডোম ব্যবহার করা হয় না৷ তার ফলে হায়নার এইচ আইভিও পজিটিভ আছে, এই ব্যাপার নিয়ে গ্রামের মানুষরা কিছুই জানে না৷ এইচ আইভি পজিটিভ সম্পর্কে তাদের কোনও জ্ঞানই নেই৷
আর হায়নাও তার এই রোগ সম্পর্কে গ্রামের মানুষদের জানাতেও চায় না৷ সে এই গ্রামের ১০৪ জন মহিলাসহ মেয়েকে ধর্ষণ করেছে৷গ্রামের মানুষরা এই বিষয়টির মধ্যে কোনও ভুলই দেখেন না৷ তাদের কাছে এটা একটা বিশেষ প্রথা৷

Friday, September 30, 2016

নারিকেলের নাড়ু তৈরি

নারিকেলের নাড়ু তৈরি

নারিকেলের নাড়ু  আমাদের ঐতিহ্যবাহী একটি খাবার। অতিথি আপ্যায়ন, উৎসব-পার্বন কিংবা ঘরোয়া আড্ডায় এই খাবারের জুড়ি নেই। খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনই এটি তৈরির পদ্ধতিও বেশ সহজ। আপনাদের জন্য সেই রেসিপিটি দিয়েছেন কাকলী সাহা-


উপকরণ : নারিকেল- ১টা, আখের গুড়- ২০০ গ্রাম, ঘি- ১ টে. চামচ, ভাজা তিল- ২ টে. চামচ।

প্রণালি : প্রথমে নারিকেল ধুয়ে কুড়িয়ে নিতে হবে। এবার কড়াইয়ে গুড়ের সাথে অল্প পানি মিশিয়ে সাথে কোড়া নারিকেল দিয়ে অনবরত নাড়তে হবে। এভাবে ১০/১২ মিনিট রাখতে হবে। এখন নারিকেল আঠা আঠো হয়ে এলে তাতে ভাজা তিল ও ঘি দিয়ে আবারো নাড়তে হবে। এমন ভাবে নাড়তে হবে যেন লেগে না যায়। চুলার আঁচ কমিয়ে দিয়ে দেখতে হবে নাড়ু হাতে ঠিক মতো হচ্ছে কিনা। এখন হাতের তালুতে নিয়ে নাড়ু বানিয়ে পরিবেশন করুন।